কম্পিউটারের হ্যাং সমস্যা দূর করুন
উইন্ডোজ এক্সপিতে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় কম্পিউটারের সব কাজ থেমে যেতে
পারে (হ্যাং হওয়া)। এ অবস্থায় Not Responding লেখা বার্তা এলে Close বাটনে
ক্লিক করতে হয়।এর ফলে সব কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ইচ্ছে করলে এ সমস্যাটি এড়ানো
যায়।
এ জন্য Start বা Run-এ গিয়ে regedit লিখে Enter চাপুন। এখন HKEY_CURRENT_USER/Control Panel/Desktop ঠিকানায় যান। এখন ডানপাশের AutoEndTask অপশনে দুই ক্লিক দিন এবং এখানে Value data হিসাবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখে OK করে বের হয়ে আসুন। এখন Not Responding প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে পিসি হ্যাং হবে না।
এ জন্য Start বা Run-এ গিয়ে regedit লিখে Enter চাপুন। এখন HKEY_CURRENT_USER/Control Panel/Desktop ঠিকানায় যান। এখন ডানপাশের AutoEndTask অপশনে দুই ক্লিক দিন এবং এখানে Value data হিসাবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখে OK করে বের হয়ে আসুন। এখন Not Responding প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে পিসি হ্যাং হবে না।
কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ করুন
আমরা সাধারণত কম্পিউটার শাট ডাউন করি স্টার্ট মেনু থেকে। কিন্তু বিশেষ
ক্ষেত্রে কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ করতে করতে হয়। এ জন্য আপনাকে কি-বোর্ডে
উইনডোজ কিতে (Ctrl এবং Alt-এর মাঝখানে) একবার চাপ দিয়ে দুবার U চাপতে হবে।
তাহলে কম্পিউটার আপনা-আপনি বন্ধ (শাটডাউন) হবে। পরে আবার ইচ্ছে করলে
কম্পিউটার ওপেন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো পদ্ধতির দরকার হবে না।
যেমন—শাট ডাউন করার জন্য রেডিও বাটনে ক্লিক করুন এবং কারসার রেখে Crtl চেপে S দিয়ে শাট ডাউনের জন্য শর্টকাট কি তৈরি করে নিন। Crtl+S চাপলেই কম্পিউটার দ্রুত শাট ডাউন হয়ে যাবে। এভাবে শাট ডাউন, রিস্টার্ট, লগ-অফ, স্ট্যান্ডবাই, হাইবারনেট, মিডিয়া ড্রাইভ ইজেক্টের শর্টকাট কি তৈরি করে দ্রুত কাজ সমাধা করা যাবে।
গুণফল: A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫ লিখুন। এরপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ২, ৩, ৪, ৫, ৬ লিখুন। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে লিখুন =Max(A1*B1)। এন্টার করুন। ফলাফল ১০ দেখা যাবে। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে মাউস নিচে ধরলে + চিহ্ন আসবে। মাউস ওই অবস্থায় ধরে টেনে C5 ফিল্ড পর্যন্ত এনে ছেড়ে দিন অন্যান্য ফলাফল অর্থাৎ ৩০, ৬০, ১০০, ১৫০ দেখা যাবে।
আবার অন্য নিয়মেও এ কাজ করা যায়। A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫ লিখুন। তারপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ২, ৩, ৪, ৫, ৬ লিখুন। এরপর C1 ফিল্ডে কারসর রেখে টাইপ করুন = 5*2 এবং এন্টার করুন। ফলাফল বের হবে। এভাবে আলাদা আলাদাভাবে লিখে বাকিগুলোর গুণফল বের করা যাবে।
ভাগফল: A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ১০০, ২৫০, ৩০০, ৩৫০, ৫০০ লিখুন। এরপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ৫, ১০, ২৫ লিখুন। এরপর C1 ফিল্ডে কারসর রেখে লিখুন = A1/B1 এবং এন্টার করুন। ফলাফল ২০ দেখা যাবে। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে মাউস নিচে ধরলে + চিহ্ন এলে মাউস ওই অবস্থায় ধরে টেনে C5 ফিল্ড পর্যন্ত এনে ছেড়ে দিন অন্যান্য ফলাফল তথা ২৫, ৬০, ৩৫, ২০ দেখা যাবে।
বিকল্প নিয়ম: A1 ফিল্ড থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ১০০, ২৫০, ৩০০, ৩৫০, ৫০০ লিখুন। তারপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ৫, ১০, ২৫ লিখুন। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে টাইপ করুন =100/5 এবং এন্টার করুন। ফলাফল বের হবে। এভাবে আলাদা আলাদাভাবে লিখে বাকিগুলোর ভাগফল বের করা যাবে।
কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ করুন
কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ (শাট ডাউন), পুনরায় চালু (রিস্টার্ট), লগ-অফ, স্ট্যান্ডবাই, হাইবারনেট বা সিডি-ডিভিডি বের করতে (মিডিয়া ড্রাইভ ইজেক্ট) করতে চাইলে কিউএসডি নামের ছোট্ট একটা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। www.mediafire.com/?n2vzriv8c14ami4 ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে ৫০৮ কিলোবাইটের সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিতে হবে। এর পর Extract করুন এবং কম্পিউটারে ইনস্টল করুন। ইনস্টল করার পর ডান দিকে নিচে Quick Shut Down নামের আইকনে দুই ক্লিক করলে দ্রুত কম্পিউটার শাট ডাউন হয়ে যাবে। শাট ডাউন, রিস্টার্ট, লগ-অফ, স্ট্যান্ডবাই, হাইবারনেট, মিডিয়া ড্রাইভ ইজেক্ট করাতে চাইলে, আইকনের ওপর ডান ক্লিক করুন। এখান থেকেও ওই কাজগুলো করা যাবে। এ ছাড়া শর্টকাট কি তৈরি করে দ্রুত এ অপশনগুলোর কাজ করতে চাইলে শর্টকাট কি তৈরি করে নিতে পারেন।যেমন—শাট ডাউন করার জন্য রেডিও বাটনে ক্লিক করুন এবং কারসার রেখে Crtl চেপে S দিয়ে শাট ডাউনের জন্য শর্টকাট কি তৈরি করে নিন। Crtl+S চাপলেই কম্পিউটার দ্রুত শাট ডাউন হয়ে যাবে। এভাবে শাট ডাউন, রিস্টার্ট, লগ-অফ, স্ট্যান্ডবাই, হাইবারনেট, মিডিয়া ড্রাইভ ইজেক্টের শর্টকাট কি তৈরি করে দ্রুত কাজ সমাধা করা যাবে।
কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ করুন
হিসাব করার সফটওয়্যার এমএস এক্সেলে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ—গাণিতিক সব রকমের কাজকর্ম খুব সহজেই করা যায়। যেকোনো কঠিন গাণিতিক কার্যাবলিকে সূত্র প্রয়োগের মাধ্যমে সহজ করা যায়। এক্সেলে গুণ ও ভাগ করা একেবারেই সহজ। প্রথমে একটি এক্সেল ওয়ার্কশিট খুলুন। আপনার প্রয়োজনীয় সংখ্যা বা ডেটা লিখুন। গুণ ও ভাগ দুই পদ্ধতিতে করা যায়। একটি হলো সূত্র প্রয়োগ করে এবং অপরটি সরাসরি।গুণফল: A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫ লিখুন। এরপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ২, ৩, ৪, ৫, ৬ লিখুন। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে লিখুন =Max(A1*B1)। এন্টার করুন। ফলাফল ১০ দেখা যাবে। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে মাউস নিচে ধরলে + চিহ্ন আসবে। মাউস ওই অবস্থায় ধরে টেনে C5 ফিল্ড পর্যন্ত এনে ছেড়ে দিন অন্যান্য ফলাফল অর্থাৎ ৩০, ৬০, ১০০, ১৫০ দেখা যাবে।
আবার অন্য নিয়মেও এ কাজ করা যায়। A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫ লিখুন। তারপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ২, ৩, ৪, ৫, ৬ লিখুন। এরপর C1 ফিল্ডে কারসর রেখে টাইপ করুন = 5*2 এবং এন্টার করুন। ফলাফল বের হবে। এভাবে আলাদা আলাদাভাবে লিখে বাকিগুলোর গুণফল বের করা যাবে।
ভাগফল: A1 থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ১০০, ২৫০, ৩০০, ৩৫০, ৫০০ লিখুন। এরপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ৫, ১০, ২৫ লিখুন। এরপর C1 ফিল্ডে কারসর রেখে লিখুন = A1/B1 এবং এন্টার করুন। ফলাফল ২০ দেখা যাবে। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে মাউস নিচে ধরলে + চিহ্ন এলে মাউস ওই অবস্থায় ধরে টেনে C5 ফিল্ড পর্যন্ত এনে ছেড়ে দিন অন্যান্য ফলাফল তথা ২৫, ৬০, ৩৫, ২০ দেখা যাবে।
বিকল্প নিয়ম: A1 ফিল্ড থেকে A5 ফিল্ড পর্যন্ত ১০০, ২৫০, ৩০০, ৩৫০, ৫০০ লিখুন। তারপর B1 থেকে B5 ফিল্ড পর্যন্ত ৫, ১০, ৫, ১০, ২৫ লিখুন। এবার C1 ফিল্ডে কারসর রেখে টাইপ করুন =100/5 এবং এন্টার করুন। ফলাফল বের হবে। এভাবে আলাদা আলাদাভাবে লিখে বাকিগুলোর ভাগফল বের করা যাবে।
মুছে ফেলুন অদরকারি ফাইল
উইন্ডোজ
ব্যবহারের ফলে প্রচুর Event ফাইল
তৈরি হয়। এসব
ফাইল কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়। অদরকারি
ইভেন্ট ফাইল মুছতে My Computer-এ
কারসর রেখে ডান ক্লিক
করে Manage-এ যান।
এখন System Tools/Event
Viewer/Application অপশন নির্বাচিত করুন। লক্ষ
করুন, ডানপাশে অনেক Event-এর তালিকা দেখা
যাচ্ছে। এ
ফাইলগুলো মুছতে ওপরের মেনুবার
থেকে Action/Clear All
Events নির্বাচিত করুন। এখন
ফাইলগুলো সরাসরি মুছে ফেলতে
No-তে ক্লিক করুন, Yes www ক্লিক
করলে ফাইলগুলোর ব্যাকআপ তৈরি হবে।
বন্ধ হয়ে যাওয়া ব্রাউজার ট্যাব ফিরিয়ে আনা
সফটওয়্যার (ব্রাউজার) দিয়ে ওয়েবসাইট দেখার সময় প্রয়োজনে অনেক ট্যাব খুলতে হয়, বন্ধ করতে হয়। কিন্তু অনেক সময় বন্ধ করা ব্রাউজার ট্যাব আবার কাজে লাগে। তখন অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। বন্ধ করা ব্রাউজার ট্যাব আবার ফিরিয়ে আনতে কিবোর্ড থেকে CTRL + Shift
+ T চাপুন। যতবার চাপবেন ততবারই বন্ধ করা ব্রাউজার ট্যাব ফিরে আসবে। এ পদ্ধতিটি সব ধরনের ব্রাউজারের ক্ষেত্রেই কাজ করে।
মনিটরের পর্দা ওলট-পালট হয়ে যাওয়া
অনেক সময় দেখা যায়
মনিটরের পর্দা ওলট-পালট
হয়ে যায়। অর্থাত্
পর্দার ওপরের অংশ নিচে
চলে যায় অথবা ডান
পাশের অংশ বাঁ পাশে
চলে যায়। যদি
কখনো এমন হয় তাহলে
কিবোর্ড থেকে Ctrl+Alt চেপে ধরে ওপরে-নিচে ডানে-বাঁয়ের
অ্যারোগুলো চাপুন, দেখবেন মনিটরের
পর্দাও পরিবর্তন হচ্ছে।
কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক সময় যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তা হলো, কম্পিউটারের কি-বোর্ড বা মাউসের যেকোনো একটি কাজ করছে না। সে ক্ষেত্রেও চিন্তার কিছু নেই।
কারও যদি ফেসবুক ই-মেইল আইডিটি পছন্দ না হয়, তাহলে সেটি একবার পরিবর্তন করতে পারবেন। ফেসবুকের ইউজারনেম পরিবর্তন করলেই ফেসবুক ই-মেইল আইডি পরিবর্তন হয়ে যাবে। আর এটি করার জন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে ওপরে ডান পাশের Home থেকে Account Settings-এ ক্লিক করুন। এখন Username-এর ডান পাশের Edit-এ ক্লিক করে কমপক্ষে পাঁচটি বর্ণের ইউজারনেম লিখে পুনরায় পাসওয়ার্ড দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন। এখন আপনার ফেসবুক ই-মেইল আইডি হবে username@facebook.com.। এখন অন্যান্য ই-মেইল আইডির মতো এই ই-মেইল আইডি দিয়েও মেইল আদান-প্রদানসহ সব ধরনের কাজ করতে পারবেন। আপনার ফেসবুকের ইনবক্সে আপনার কাছে আসা ই-মেইলগুলো দেখতে পাবেন এবং সেখান থেকে কাউকে ই-মেইলও করতে পারবেন।
পিডিএফ ফাইলে জলছাপ
অনেক সময় পিডিএফ ফাইলে
স্বত্ত্বাধিকার নির্দিষ্ট করার জন্য বা
অন্য কোনো প্রয়োজনে জলছাপ
দিতে হয়। ‘পিডিএফ
ওয়াটারমার্ক ক্রিয়েটর’ নামে একটি সফটওয়্যার
দিয়ে আপনি পিডিএফ ফাইলে
জলছাপ দিতে পারেন।
সফটওয়্যারটি
www.coolpdf.com/pdfwatermark.html ঠিকানার
ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। এখন
সফটওয়্যারটি চালু করে Open অপশনে
গিয়ে পিডিএফ ফাইল খুলুন। এবার
Text to stamp as watermark অপশনে
গিয়ে জলছাপ হিসেবে যা
লিখতে চান লিখুন।
ইচ্ছে করলে জলছাপের রং,
ধরন, বর্ণ ইত্যাদি নিজেই
ঠিক করে নিতে পারবেন। সবশেষে
Stamp Watermark & Save PDF-এ
গিয়ে পিডিএফ ফাইলটি সেইভ
করুন। এখন
পিডিএফ ফাইলটি খুললেই জলছাপ
দেখা যাবে।
ফায়ারফক্সের অ্যাড্রেসবার রাঙিয়ে তুলুন
ওয়েবসাইট
দেখার সফটওয়্যার (ব্রাউজার) মজিলা ফায়ারফক্সের ঠিকানা
লেখার ঘরটাতে (অ্যাড্রেসবার) বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা
যায় স্টাইলিশ নামের একটি বাড়তি
প্রোগ্রাম দিয়ে।http://addons.mozilla.org/en-us/firefox/addon/2108 ঠিকানর ওয়েবসাইট থেকে
স্টাইলিশ নামিয়ে নিতে (ডাউনলোড)
হবে। এরপর
ফায়ারফক্স চালু করুন।পছন্দের রঙ ও ধরন
ঠিক করে
http://userstyles.org/styles/8571 ঠিকানার
সাইটে ঢুকতে হবে এবং
load into the stylish বাটনে
ক্লিক করে ডায়ালগ বক্স
থেকে সেইভ করতে হবে।
এই স্টাইল ফায়ারফক্স ছাড়াও থান্ডারবার্ড, ফ্লোক, মজিলা সুইট, সি মানকি এবং সংবার্ডে ব্যবহার করা যাবে। ব্যবহারকারী চাইলে স্টাইল পরিবর্তন বা নতুন করে তৈরি করতে পারবেন। এ জন্য Tools/Add-ons ক্লিক করার পর Stylish-এর Options বাটনে আবার ক্লিক করুন।এখন Manage style উইন্ডোতে দেখুন ...style নামে একটি স্টাইল আছে। এটি নির্বাচন করে ওপরের Edit বাটনে ক্লিক করলে এডিটর খুলবে, যেখান থেকে ব্যবহারকারী বিভিন্ন রং পরিবর্তন করতে পারবেন। এ ছাড়া manage style উইন্ডো থেকে Write বাটনে ক্লিক করে নতুন স্টাইল তৈরি করতে পারবেন। —
এই স্টাইল ফায়ারফক্স ছাড়াও থান্ডারবার্ড, ফ্লোক, মজিলা সুইট, সি মানকি এবং সংবার্ডে ব্যবহার করা যাবে। ব্যবহারকারী চাইলে স্টাইল পরিবর্তন বা নতুন করে তৈরি করতে পারবেন। এ জন্য Tools/Add-ons ক্লিক করার পর Stylish-এর Options বাটনে আবার ক্লিক করুন।এখন Manage style উইন্ডোতে দেখুন ...style নামে একটি স্টাইল আছে। এটি নির্বাচন করে ওপরের Edit বাটনে ক্লিক করলে এডিটর খুলবে, যেখান থেকে ব্যবহারকারী বিভিন্ন রং পরিবর্তন করতে পারবেন। এ ছাড়া manage style উইন্ডো থেকে Write বাটনে ক্লিক করে নতুন স্টাইল তৈরি করতে পারবেন। —
কম্পিউটারের জন্য ছোট্ট একটি সফটওয়্যার
ভাইরাস
ও অপ্রয়োজনীয় ফাইলের আধিক্যে কম্পিউটারের
গতি অনেক সময়ই কমে
যায়। ফলে
কম্পিউটারের স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটে। ‘স্পিড
ইট আপ’ নামের একটি
সফটওয়্যার দিয়ে ইচ্ছে করলে
আপনি কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে
পারেন। মাত্র
২ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি পাওয়া
যাবে
www.speeditupfree.com ঠিকানার
ওয়েবসাইটে। সফটওয়্যারটি
কম্পিউটারে ইনস্টল করার পর
চালু করুন।
এখন Speedup computer now অপশনে ক্লিক করে কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারে যেসব অপ্রয়োজনীয় ফাইল তৈরি হয়ে গতি কমিয়ে দেয়,
সেগুলো মুছতে Internet cleanup অপশনে ক্লিক করুন। র্যামের কতটুকু জায়গা ব্যবহূত হয়েছে, কতটুকু খালি আছে ইত্যাদিসহ র্যামের সব তথ্য সফটওয়্যারটি খুললেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেখা যাবে।
এ সফটওয়্যারটি দিয়ে অতি দ্রুত ও সহজে ডিস্ক ডিফ্রেগমেন্ট করতে পারবেন।
এখন Speedup computer now অপশনে ক্লিক করে কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারে যেসব অপ্রয়োজনীয় ফাইল তৈরি হয়ে গতি কমিয়ে দেয়,
সেগুলো মুছতে Internet cleanup অপশনে ক্লিক করুন। র্যামের কতটুকু জায়গা ব্যবহূত হয়েছে, কতটুকু খালি আছে ইত্যাদিসহ র্যামের সব তথ্য সফটওয়্যারটি খুললেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেখা যাবে।
এ সফটওয়্যারটি দিয়ে অতি দ্রুত ও সহজে ডিস্ক ডিফ্রেগমেন্ট করতে পারবেন।
কি-বোর্ড বা মাউস দিয়েই চলবে আপনার কম্পিউটার
কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক সময় যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তা হলো, কম্পিউটারের কি-বোর্ড বা মাউসের যেকোনো একটি কাজ করছে না। সে ক্ষেত্রেও চিন্তার কিছু নেই।
কি-বোর্ড বা মাউসের যেকোনো একটি দিয়েই কম্পিউটারে কাজ চালিয়ে নেওয়া সম্ভব।
যদি কি-বোর্ডটি সচল এবং মাউসটি অচল হয়, তবে কি-বোর্ড থেকে
Left Alt+Left Shift+Num Lock একত্রে চাপতে হবে।
একটি অপশন আসবে।
এতে OK করলেই কি-বোর্ডের সংখ্যার বোতামগুলো
(নিউম্যারিক কি-প্যাড) মাউস হিসেবে কাজ করবে।
১, ২, ৩, ৪, ৬, ৭, ৮, ৯ বোতামের মাধ্যমে মাউস পয়েন্টার নাড়িয়ে সব কাজ করা যাবে।
আর যদি উল্টোটা হয়, অর্থাৎ মাউস সচল আর কি-বোর্ড অচল, সে ক্ষেত্রে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের Start থেকে All programs\Accessories\
Accessibility\on Screen Keyboard নির্বাচন করতে হবে। ডেস্কটপে একটি কি-বোর্ড চলে আসবে। সেটির বোতামে মাউস দিয়ে ক্লিক করে কি-বোর্ডের কাজ করা যাবে।
কম্পিউটার ও ইন্টারনেটে তথ্য নিরাপদে রাখু
ইন্টারনেটে বসে অন্য কম্পিউটারের ফাইলে কাজ করা
ইন্টারনেটের
মাধ্যমে নিজের কম্পিউটারে বসেও
একাধিক কম্পিউটারের ফাইল দেখা, সম্পাদনা,
সংরক্ষণ বা আদান-প্রদানের
কাজ করা যায়।
এ কাজের জন্য লাগবে
সফটওয়্যার। এমনই
একটি সফটওয়্যার হচ্ছে ফিলহোম (FeelHome)।
সফটওয়্যারটি পাওয়া যাবে www.nuxinov.com ঠিকানার ওয়েবসাইটে।
ফিলহোম উইন্ডোজ, লিনাক্স এবং ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহার করা যায়, ফলে অপর ব্যবহারকারীকে কোনো নির্দিষ্ট অপারেটিং সিস্টেম না ব্যবহার করলেও চলবে। ওয়েবসাইট থেকে বিনা মূল্যে সফটওয়্যারটি নামিয়ে (ডাউনলোড) কম্পিউটারের কোন ফোল্ডারসমূহ শেয়ার করতে চান, সেটি নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। এরপর ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার (ব্রাউজার) বা অন্য কম্পিউটার থেকে সেই নির্দিষ্ট ফোল্ডারের ফাইলগুলো ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যাবে। পাসওয়ার্ড ব্যবহার বা তথ্য আদান-প্রদানের সময় ব্যক্তিগত গোপনীয়তার দিকেও খেয়াল রাখা হয়েছে সফটওয়্যারটিতে। ডেস্কটপ থেকে সার্ভারে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসএসএল এনক্রিপশন প্রটোকল ব্যবহার করা হয়। এই সেবাটি ব্যবহার করার আগে বিনা মূল্যে নিবন্ধন করতে হবে।
ফিলহোম উইন্ডোজ, লিনাক্স এবং ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহার করা যায়, ফলে অপর ব্যবহারকারীকে কোনো নির্দিষ্ট অপারেটিং সিস্টেম না ব্যবহার করলেও চলবে। ওয়েবসাইট থেকে বিনা মূল্যে সফটওয়্যারটি নামিয়ে (ডাউনলোড) কম্পিউটারের কোন ফোল্ডারসমূহ শেয়ার করতে চান, সেটি নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। এরপর ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার (ব্রাউজার) বা অন্য কম্পিউটার থেকে সেই নির্দিষ্ট ফোল্ডারের ফাইলগুলো ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যাবে। পাসওয়ার্ড ব্যবহার বা তথ্য আদান-প্রদানের সময় ব্যক্তিগত গোপনীয়তার দিকেও খেয়াল রাখা হয়েছে সফটওয়্যারটিতে। ডেস্কটপ থেকে সার্ভারে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসএসএল এনক্রিপশন প্রটোকল ব্যবহার করা হয়। এই সেবাটি ব্যবহার করার আগে বিনা মূল্যে নিবন্ধন করতে হবে।
উইন্ডোজে বাড়তি নিরাপত্তা
কম্পিউটারে
অন্য কারও অনুপ্রবেশ ঠেকাতে
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে সাংকেতিক নম্বর (পাসওয়ার্ড) দেওয়া
হয়। উইন্ডোজে
এই ব্যবহার করা পাসওয়ার্ড সহজেই
চুরি (হ্যাক) করা যায়। আবার
বায়োসে পাসওয়ার্ড দিলে, সেটিও ভাঙা
যায়।উইন্ডোজ
চালু হওয়ার পর লগ-ইন পর্দা আসার
আগেই একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে
দেওয়া যায়। একে
শুরুর দিকের পাওয়ার্ড বলে।
এই পাসওয়ার্ড নির্ধারণ করতে Start\Run-এ গিয়ে (Windows+R চেপে) গিয়ে syskey লিখে এন্টার করুন, তাহলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Encryption Enabled-এ টিক চিহ্ন দিয়ে Update বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে Startup Key ডায়ালগ বক্স আসবে। এবার Password Startup-এ টিকচিহ্ন দিয়ে স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড লিখেOK করুন। তাহলে পাসওয়ার্ড নির্ধারিত হবে এবং নিশ্চিতকরণ (কনফারমেশন) বার্তা আসবে।
এরপর থেকে কম্পিউটার চালু করলে লগ-ইন পর্দা আসার আগেই স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে পাসওয়ার্ড না দিলে লগইন স্ক্রিন আসবে না। আর বিকল্প পথে উইন্ডোজে প্রবেশ করা যাবে না।
পাসওয়ার্ড মুছে ফেলতে হলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স থেকে Update বাটনে ক্লিক করে কোনো পাসওয়ার্ড না লিখে OK করুন। এবার আগের পাসওয়ার্ড লিখে OK করলেই হবে।
এই পাসওয়ার্ড নির্ধারণ করতে Start\Run-এ গিয়ে (Windows+R চেপে) গিয়ে syskey লিখে এন্টার করুন, তাহলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Encryption Enabled-এ টিক চিহ্ন দিয়ে Update বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে Startup Key ডায়ালগ বক্স আসবে। এবার Password Startup-এ টিকচিহ্ন দিয়ে স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড লিখেOK করুন। তাহলে পাসওয়ার্ড নির্ধারিত হবে এবং নিশ্চিতকরণ (কনফারমেশন) বার্তা আসবে।
এরপর থেকে কম্পিউটার চালু করলে লগ-ইন পর্দা আসার আগেই স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে পাসওয়ার্ড না দিলে লগইন স্ক্রিন আসবে না। আর বিকল্প পথে উইন্ডোজে প্রবেশ করা যাবে না।
পাসওয়ার্ড মুছে ফেলতে হলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স থেকে Update বাটনে ক্লিক করে কোনো পাসওয়ার্ড না লিখে OK করুন। এবার আগের পাসওয়ার্ড লিখে OK করলেই হবে।
ভাইরাস সম্পর্কে সচেতন থাকুন
ই-মেইলের সংযুক্ত ফাইল
খোলার আগে তাতে কোনো
ভাইরাস আছে কি না,
তা জানতে সেটি অ্যান্টিভাইরাস
দিয়ে পরীক্ষা করে নিতে হবে।l
যদি এক বা একাধিক ফাইল ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকে, তবে তা প্রথমেl অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে পরিষ্কার (ক্লিন) করার চেষ্টা করতে হবে। সব ফাইল যদি পরিষ্কার হয় তবে তো ভালো কথা। কিন্তু কিছু ফাইল যদি পরিষ্কার না হয়, তবে সেগুলো মুছে (ডিলিট) ফেলতে হবে। ফাইলগুলো যদি আপনার খুব দরকারি হয়, সে ক্ষেত্রে সেসব না মুছে কোয়ারেনটাইন (ভাইরাসে আক্রান্ত ফাইল না মুছে সেগুলোকে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে একটি বিশেষ অবস্থায় রাখা) করে রাখতে হবে। এ অবস্থায় ফাইলগুলো থেকে কোনোভাবেই ভাইরাস ছড়াতে পারে না।
যখন কোনো ফ্লপিডিস্ক, সিডি, অতিরিক্ত হার্ডডিস্ক, পেনড্রাইভ ইত্যাদিl ব্যবহার করা হবে, তখন ভাইরাস পরীক্ষার (স্ক্যান) স্বয়ংক্রিয় সুবিধাটি সক্রিয় রাখতে হবে।
সব সময় অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের হালনাগাদ সংস্করণটি ব্যবহার করতে হবেl এবং অ্যান্টিভাইরাস হালনাগাদ করার পর অবশ্যই পুরো কম্পিউটার এটি দিয়ে পরীক্ষা করে নিতে হবে।
একই অপারেটিং সিস্টেমে কখনোই পাশাপাশি দুটি বা এর বেশি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার রাখা উচিত হবে না।l
ব্যবহারকারী ইচ্ছা করলে একাধিক অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে কম্পিউটারl পরীক্ষা করে নিতে পারেন। কারণ অনেক সময় দেখা যায়, কোনো একটি অ্যান্টিভাইরাস কখনো কখনো কিছু ভাইরাসকে শনাক্ত করতে পারে না।
একাধিক অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে কম্পিউটার পরীক্ষা করতে চাইলেl প্রথমে যে অ্যান্টিভাইরাসটি ইনস্টল করেছেন, তা দিয়ে সম্পূর্ণ কম্পিউটারকে পরীক্ষা করে নিতে হবে এবং পরে সেটি ফেলে দিয়ে (আন-ইস্টল) আরেকটি অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করে কম্পিউটার পরীক্ষা করাতে হবে।
কম্পিউটারে ভাইরাস পরীক্ষা চালানোর জন্য প্রথমে safe মোডে কম্পিউটার চালু করতে হবে। এরপর ভাইরাস পরীক্ষার কাজ শুরু করতে হবে।l
যাঁরা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তাঁরা অবশ্যই হালনাগাদ অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন।l
ব্যবহারকারীর যদি অসীম (আনলিমিটেড) ডায়ালআপ বা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটl সংযোগ থাকে, তবে ব্যবহারকারী ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বখ্যাত অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার নির্মাতার ওয়েবসাইট থেকে বিনামূল্যে ভাইরাস স্ক্যান করে নেওয়া যেতে পারে।
ফেসবুকের খুঁটিনাটি
যদি এক বা একাধিক ফাইল ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকে, তবে তা প্রথমেl অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে পরিষ্কার (ক্লিন) করার চেষ্টা করতে হবে। সব ফাইল যদি পরিষ্কার হয় তবে তো ভালো কথা। কিন্তু কিছু ফাইল যদি পরিষ্কার না হয়, তবে সেগুলো মুছে (ডিলিট) ফেলতে হবে। ফাইলগুলো যদি আপনার খুব দরকারি হয়, সে ক্ষেত্রে সেসব না মুছে কোয়ারেনটাইন (ভাইরাসে আক্রান্ত ফাইল না মুছে সেগুলোকে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে একটি বিশেষ অবস্থায় রাখা) করে রাখতে হবে। এ অবস্থায় ফাইলগুলো থেকে কোনোভাবেই ভাইরাস ছড়াতে পারে না।
যখন কোনো ফ্লপিডিস্ক, সিডি, অতিরিক্ত হার্ডডিস্ক, পেনড্রাইভ ইত্যাদিl ব্যবহার করা হবে, তখন ভাইরাস পরীক্ষার (স্ক্যান) স্বয়ংক্রিয় সুবিধাটি সক্রিয় রাখতে হবে।
সব সময় অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের হালনাগাদ সংস্করণটি ব্যবহার করতে হবেl এবং অ্যান্টিভাইরাস হালনাগাদ করার পর অবশ্যই পুরো কম্পিউটার এটি দিয়ে পরীক্ষা করে নিতে হবে।
একই অপারেটিং সিস্টেমে কখনোই পাশাপাশি দুটি বা এর বেশি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার রাখা উচিত হবে না।l
ব্যবহারকারী ইচ্ছা করলে একাধিক অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে কম্পিউটারl পরীক্ষা করে নিতে পারেন। কারণ অনেক সময় দেখা যায়, কোনো একটি অ্যান্টিভাইরাস কখনো কখনো কিছু ভাইরাসকে শনাক্ত করতে পারে না।
একাধিক অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে কম্পিউটার পরীক্ষা করতে চাইলেl প্রথমে যে অ্যান্টিভাইরাসটি ইনস্টল করেছেন, তা দিয়ে সম্পূর্ণ কম্পিউটারকে পরীক্ষা করে নিতে হবে এবং পরে সেটি ফেলে দিয়ে (আন-ইস্টল) আরেকটি অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করে কম্পিউটার পরীক্ষা করাতে হবে।
কম্পিউটারে ভাইরাস পরীক্ষা চালানোর জন্য প্রথমে safe মোডে কম্পিউটার চালু করতে হবে। এরপর ভাইরাস পরীক্ষার কাজ শুরু করতে হবে।l
যাঁরা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তাঁরা অবশ্যই হালনাগাদ অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন।l
ব্যবহারকারীর যদি অসীম (আনলিমিটেড) ডায়ালআপ বা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটl সংযোগ থাকে, তবে ব্যবহারকারী ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বখ্যাত অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার নির্মাতার ওয়েবসাইট থেকে বিনামূল্যে ভাইরাস স্ক্যান করে নেওয়া যেতে পারে।
ফেসবুকের খুঁটিনাটি
সামাজিক
যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক অনেকেই ব্যবহার
করেন। ফেইসবুকে
অনেক খুঁটিনাটি বিষয় আছে।
কিছু কাজ কীভাবে করা
যাবে, তা নিচে দেওয়া
হলো—
ফেসবুকে আপনি বন্ধু করতে কাকে কাকে Add Request পাঠিয়েছেন তা দেখার জন্যn ওপরে Friends থেকে All Friends-এ ক্লিক করুন।বর্তমান বন্ধু এবং যাদের কাছে Add Request পাঠিয়েছেন তাদের সবার নাম দেখা যাবে।
যদি কাউকে ভুল করে Add Request পাঠিয়ে দেন তাহলে তাকে ব্লক করে আবার Remove করে দিন। দেখবেন আপনার Add Request টি বাতিল হয়ে যাবে।n
ফেসবুকের সব লেখা ইংরেজি। আপনি চাইলে ফেসবুকের সব লেখা বাংলায় পরিবর্তনn করতে পারেন। এর জন্য প্রথমে Settings থেকে Account Settings-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে সেখান থেকে Language-এ ক্লিক করুন। এখন Primary Language-এ English (US)-এর পরিবর্তে বাংলা সিলেক্ট করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন, দেখবেন সমস্ত ফেসবুক বাংলা হয়ে গেছে। আবার ইংরেজি করতে চাইলে একই পদ্ধতিতে বাংলার পরিবর্তে English (US) সিলেক্ট করে বেরিয়ে আসুন।
কেউ যদি ফেসবুকে আপনাকে ডিস্টার্ব করে যেমন, মেসেজ দেয়, বার বার Addn Request পাঠায় তাহলে আপনি তাকে ব্লক করে দিতে পারেন। ব্লক করে দিলে সে আর আপনাকে খুঁজে পাবে না। কাউকে ব্লক করতে হলে Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে Person-এর নাম বা ই-মেইল আইডি লিখে তাকে ব্লক করে দিতে পারেন।
আপনি যদি চান আপনার বন্ধুরা ছাড়া আপনাকে অন্য কেউ বার্তা (মেসেজ) পাঠাতেn পারবে না বা আপনার বন্ধু কারা তা যেন অন্য কেউ না দেখতে পারে, সে জন্য Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে নতুন পেজ এলে Search-এ ক্লিক করুন। এখন চেকবক্স থেকে A Link to send me a message এবং My friend list-এর টিক চিহ্নগুলো তুলে দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন। আবার আপনি যদি My Profile picture চেকবক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দেন তাহলে আপনার বন্ধুরা ব্যতিত অন্য কেউ আপনার Profile picture দেখতে পাবে না।
আপনি যদি চান আপনার ই-মেইল ঠিকানা আপনার বন্ধুরা কেউ দেখবে না, তাহলেn Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে Profile-এ ক্লিক করুন। এরপর Contact Information-এ ক্লিক করে নিচে আপনার Mail add-এর পাশের বক্স থেকে No one সিলেক্ট করে Save Changes-এ ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
আপনি Settings থেকে Account Settings-এ ক্লিক করে নতুন যে পেজটি আসবেn সেটি থেকে আপনার নাম, পাসওয়ার্ড, প্রাইভেসি, Security question ইত্যাদি সবকিছু পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি যদি আর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে না চান তাহলে Deactivate-এ ক্লিক করে আপনার অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করেও দিতে পারেন। আবার Activate করতে চাইলে সাইন ইন করুন। তাহলেই Activate হয়ে যাবে।
ফেসবুকে আপনি বন্ধু করতে কাকে কাকে Add Request পাঠিয়েছেন তা দেখার জন্যn ওপরে Friends থেকে All Friends-এ ক্লিক করুন।বর্তমান বন্ধু এবং যাদের কাছে Add Request পাঠিয়েছেন তাদের সবার নাম দেখা যাবে।
যদি কাউকে ভুল করে Add Request পাঠিয়ে দেন তাহলে তাকে ব্লক করে আবার Remove করে দিন। দেখবেন আপনার Add Request টি বাতিল হয়ে যাবে।n
ফেসবুকের সব লেখা ইংরেজি। আপনি চাইলে ফেসবুকের সব লেখা বাংলায় পরিবর্তনn করতে পারেন। এর জন্য প্রথমে Settings থেকে Account Settings-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে সেখান থেকে Language-এ ক্লিক করুন। এখন Primary Language-এ English (US)-এর পরিবর্তে বাংলা সিলেক্ট করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন, দেখবেন সমস্ত ফেসবুক বাংলা হয়ে গেছে। আবার ইংরেজি করতে চাইলে একই পদ্ধতিতে বাংলার পরিবর্তে English (US) সিলেক্ট করে বেরিয়ে আসুন।
কেউ যদি ফেসবুকে আপনাকে ডিস্টার্ব করে যেমন, মেসেজ দেয়, বার বার Addn Request পাঠায় তাহলে আপনি তাকে ব্লক করে দিতে পারেন। ব্লক করে দিলে সে আর আপনাকে খুঁজে পাবে না। কাউকে ব্লক করতে হলে Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে Person-এর নাম বা ই-মেইল আইডি লিখে তাকে ব্লক করে দিতে পারেন।
আপনি যদি চান আপনার বন্ধুরা ছাড়া আপনাকে অন্য কেউ বার্তা (মেসেজ) পাঠাতেn পারবে না বা আপনার বন্ধু কারা তা যেন অন্য কেউ না দেখতে পারে, সে জন্য Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে নতুন পেজ এলে Search-এ ক্লিক করুন। এখন চেকবক্স থেকে A Link to send me a message এবং My friend list-এর টিক চিহ্নগুলো তুলে দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন। আবার আপনি যদি My Profile picture চেকবক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দেন তাহলে আপনার বন্ধুরা ব্যতিত অন্য কেউ আপনার Profile picture দেখতে পাবে না।
আপনি যদি চান আপনার ই-মেইল ঠিকানা আপনার বন্ধুরা কেউ দেখবে না, তাহলেn Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে Profile-এ ক্লিক করুন। এরপর Contact Information-এ ক্লিক করে নিচে আপনার Mail add-এর পাশের বক্স থেকে No one সিলেক্ট করে Save Changes-এ ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
আপনি Settings থেকে Account Settings-এ ক্লিক করে নতুন যে পেজটি আসবেn সেটি থেকে আপনার নাম, পাসওয়ার্ড, প্রাইভেসি, Security question ইত্যাদি সবকিছু পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি যদি আর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে না চান তাহলে Deactivate-এ ক্লিক করে আপনার অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করেও দিতে পারেন। আবার Activate করতে চাইলে সাইন ইন করুন। তাহলেই Activate হয়ে যাবে।
টিপস
এমএস ওয়ার্ডের কয়েকটি শর্টকাট
Ctrl+N = নতুন কোনো ডকুমেন্ট খোলার জন্য।
Ctrl+O = আগে তৈরি করা কোনো ফাইল খোলার জন্য।
Ctrl+P = ডকুমেন্ট প্রিন্ট।
Ctrl+Q = প্যারাগ্রাফের মাঝে স্পেসিং করার জন্য।
Ctrl+R = টেক্সটকে রাইট এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl+S = ফাইল সেভ।
Ctrl+T = ইনডেন্ট পরিবর্তন করার জন্য।
Ctrl+N = নতুন কোনো ডকুমেন্ট খোলার জন্য।
Ctrl+O = আগে তৈরি করা কোনো ফাইল খোলার জন্য।
Ctrl+P = ডকুমেন্ট প্রিন্ট।
Ctrl+Q = প্যারাগ্রাফের মাঝে স্পেসিং করার জন্য।
Ctrl+R = টেক্সটকে রাইট এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl+S = ফাইল সেভ।
Ctrl+T = ইনডেন্ট পরিবর্তন করার জন্য।
ফেসবুক ই-মেইল ঠিকানা বদলাতে চান?
সব ব্যবহারকারীর ফেসবুক প্রোফাইলে তাদের নিজস্ব ই-মেইল পরিচিতি বা ঠিকানা ব্যবহার করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ফেসবুকের ইউজারনেমই হলো ফেসবুক ই-মেইল আইডি। যাঁরা তাঁদের ফেসবুকে ইউজারনেম যুক্ত করেছিলেন, তাঁদের সেই ইউজারনেমের সঙ্গে facebook.com নাম যুক্ত করে ফেসবুক ই-মেইল পরিচিতি তৈরি করা হয়েছে। যাঁরা ফেসবুকে ইউজারনেম যুক্ত করেননি, ফেসবুক নিজে থেকে তাঁদের জন্য একটা ইউজারনেম নির্বাচন করে তাঁদের প্রোফাইলে যোগ করে দিয়েছে। তাই এখন প্রায় সবার ফেসবুক প্রোফাইলেই ফেসবুক ই-মেইল আইডি আছে।কারও যদি ফেসবুক ই-মেইল আইডিটি পছন্দ না হয়, তাহলে সেটি একবার পরিবর্তন করতে পারবেন। ফেসবুকের ইউজারনেম পরিবর্তন করলেই ফেসবুক ই-মেইল আইডি পরিবর্তন হয়ে যাবে। আর এটি করার জন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে ওপরে ডান পাশের Home থেকে Account Settings-এ ক্লিক করুন। এখন Username-এর ডান পাশের Edit-এ ক্লিক করে কমপক্ষে পাঁচটি বর্ণের ইউজারনেম লিখে পুনরায় পাসওয়ার্ড দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন। এখন আপনার ফেসবুক ই-মেইল আইডি হবে username@facebook.com.। এখন অন্যান্য ই-মেইল আইডির মতো এই ই-মেইল আইডি দিয়েও মেইল আদান-প্রদানসহ সব ধরনের কাজ করতে পারবেন। আপনার ফেসবুকের ইনবক্সে আপনার কাছে আসা ই-মেইলগুলো দেখতে পাবেন এবং সেখান থেকে কাউকে ই-মেইলও করতে পারবেন।
টিপস
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং প্রতিরোধসামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট বেদখল (হ্যাকিং) হওয়ার একটা পদ্ধতি ফিশিং। এই পদ্ধতিতে হ্যাকার দল ফেসবুক লগইন পেজের হুবহু একটা কপি বানায় আর বিভিন্ন স্প্যাম ওয়েবসাইটে রেখে দেয়। ফিশিং প্রতিরোধের একমাত্র উপায় লগইন পেজের URL দেখা। সাধারণত ফেসবুক লগইন পেজের URL facebook.com অথবা fb.com দিয়ে শুরু হয়। অন্য কোনো URL হলে বুঝবেন ফিশিং পেজ। যদি মনে হয় আপনি ফিশিংয়ের শিকার হয়েছেন, দ্রুত অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।
ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই দেখুন জিমেইল
ইন্টারনেটে কাজ করছেন। হঠাৎ কোনো কারণে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল বা ইন্টারনেটের গতি খুব ধীর হলো। কিন্তু তখনই আপনার জিমেইলে আসা ই-মেইল দেখা খুবই জরুরি। কী করবেন? জিমেইলে ‘অফলাইন মোড’ নামে একটি সুবিধা আছে, যেটা সক্রিয় করে রাখতে পারেন। তাহলে অফলাইনেও জিমেইল দেখতে পারবেন। অফলাইন মোড সক্রিয় অ্যাকটিভ করার জন্য প্রথমে ওয়েবসাইট দেখার জন্য গুগল ক্রোম সফটওয়্যার কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিতে হবে। এখন http://goo.gl/yPOg3 ঠিকানার ওয়েবসাইটে গিয়ে ওপরে ডান পাশ থেকে জিমেইলে সাইনইন করুন। তারপর ওপরে ডান পাশ থেকে Add to Chrome-এ ক্লিক করুন। ছোট একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করতে বললে ইনস্টল করুন। এখন ওপরে ডান পাশ থেকে Launch App-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে Allow offline mail নির্বাচন করে Continue-এ ক্লিক করুন। এখন অফলাইন মোডে আপনার জিমেইলের ইনবক্স দেখতে পাবেন। এই পেজই হলো অফলাইন মোডে জিমেইল। সম্পূর্ণ জিমেইল, অর্থাৎ ইনবক্স, আউটবক্স, সেন্ট মেইল, ড্রাফটস, ক্যালেন্ডার, ডক্স, স্প্রেডশিট ইত্যাদি দেখতে চাইলে বা সম্পাদনা করতে চাইলে ওপরে ডান পাশে Menu-তে ক্লিক করুন। কারও কাছে ই-মেইল পাঠাতে হলে Compose-এ ক্লিক করে পাঠাতে পারবেন। Compose-এ ক্লিক করে মেইলটি লিখে Send-এ ক্লিক করলে আপনার ই-মেইলটি যাওয়ার জন্য রেডি হয়ে আউট বক্সে থেকে যাবে। যখনই আপনার ব্রাউজার ইন্টারনেট কানেকশন পাবে, সঙ্গে সঙ্গে আপনার মেইলটি অটো চলে যাবে।এখন থেকে আপনি ইন্টারনেটে কাজ করার সময় যদি কখনো আপনার ইন্টারনেট সংযোগ চলে যায় বা ইন্টারনেটের গতি খুব কম থাকে, তাহলে আপনার জিমেইল অটো অফলাইন মোডে চলে যাবে এবং আপনি ওপরে Menu-তে ক্লিক করে জিমেইলের সবকিছু চেক করতে পারবেন।
কম্পিউটারের গতি বাড়ান
My Computer-এর উপর মাউস রেখে ডান ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন Advanced Settings নির্বাচন করে Performance-এর নিচে Settings-এ ক্লিক করুন। এখন Customs নির্বাচন করে সবার নিচের বক্সের টিক চিহ্নটি রেখে বাকি সবগুলো তুলে দিয়ে
OK করুন।
My Computer-এর উপর মাউস রেখে ডান ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন Advanced Settings নির্বাচন করে Performance-এর নিচে Settings-এ ক্লিক করুন। এখন Customs নির্বাচন করে সবার নিচের বক্সের টিক চিহ্নটি রেখে বাকি সবগুলো তুলে দিয়ে
OK করুন।
এক্সেলের শর্টকাট কি
এমএস এক্সেলে কিছু কিছু বিশেষ নির্দেশের মাধ্যমে দ্রুত কাজ করা সম্ভব। ব্যস্ততার মুহূর্তে সময় বাঁচাতে শর্টকার্ট কি ব্যবহার করা ভালো। নিচে এক্সেলের বিভিন্ন কাজের শর্টকাট কি দেওয়া হলো।অ্যারো কি: ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে কারসর নাড়াতে।
Ctrl+Arrow : ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে লেখার শেষে কারসর যাবে।
Ctrl+Home : ফিল্ড বা লেখার শুরুতে কারসর।
Ctrl+End : ফিল্ড বা লেখার শেষে কারসর।
Ctrl+Page Up : আগের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Ctrl+Page Down : পরের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Atl+Page Up : ডকুমেন্টের প্রথম কলামে অবস্থান করা।
Atl+Page Down : ডকুমেন্টের শেষ কলামে অবস্থান করা।
Atl+Enter : ফিল্ডে কারসর রেখে দুই ক্লিকের মাধ্যমে পরের লাইন তৈরি করা।
Shift+TAB : পেছনের ফিল্ড থেকে প্রথম ফিল্ডে একেক করে যাওয়া।
Ctrl+1 : ফন্ট, বর্ডার, নম্বর ইত্যাদির পরিবর্তন করা।
Ctrl+2 : ফন্ট বোল্ড করা।
Ctrl+3 : লেখাকে ইটালিক করা।
Ctrl+4 : লেখা আন্ডারলাইন করা।
Ctrl+5 : লেখার মাঝখান বরাবর কাটা দাগ (স্ট্রাইক থ্রু)।
Ctrl+7 : স্ট্যান্ডার্ড টুলবার সরিয়ে দেওয়া।
Ctrl+9 : কারসর যে ফিল্ডে আছে, তা মুছে ফেলা (রো ডিলিট)।
Ctrl+0 : কলাম ডিলিট।
Atl+F1 : ওয়ার্কশিটের সঙ্গে চার্টশিট যুক্ত করা।
Atl+F2 : সেভ অ্যাজ।
Ctrl+F3 : ডিফাইন ডায়ালগ বক্স খোলা।
Ctrl+F4 : ফাইল বন্ধ করা।
Ctrl+F5 : ফাইল নামসহ আদালা উইন্ডো।
Ctrl+F8 : ম্যাক্রো তৈরির জন্য ডায়লগ বক্স খোলা।
Ctrl+F9 : ফাইল মিনিমাইজ করা।
Ctrl+F10 : ফাইল নামসহ আলাদা ইউন্ডো।
Ctrl+F11: ওয়ার্কশিটের সঙ্গে ম্যাকরো শিট যুক্ত করা।
Ctrl+F12 : ওপেন ডায়ালগ বক্স।
ডিভিডি থেকে ফাইল কপি সহজেই
নানা
প্রয়োজনে অনেক
সময়
আমরা
ডিভিডি
থেকে
ফাইল
কপি
করে
থাকি।
অনেক
সময়
কিছু
কিছু
ডিভিডি
ডিস্ক
থেকে
ফাইল
কপি
করা
সম্ভব
হয়
না।
ফাইল
কপি
করতে
গেলে
This DVD is copyৎight
pৎotected
লেখা
বার্তা
আসে।
এর
কারণ
ওই
ডিভিডিটি Content Scৎamble System (CSS) সিস্টেমে তৈরি
করা
হয়েছে।
ফলে
এনক্রিপটেড ডিভিডির ফাইল
কপি
করতে
হলে
তা
ডিক্রিপ্ট করতে
হবে।
ডিভিডি
ডিক্রিপ্ট করার
জন্য
সফটওয়্যার লাগবে।
ডিভিডি ডিক্রিপ্ট করার জন্য ‘‘DVD43’’ সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। বিনা মূল্যে ব্যবহারযোগ্য এই সফটওয়্যারটি http://dvd43.com ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর সফটওয়্যারটি পিসিতে ইনস্টল করুন। এখন পিসি রিস্টার্ট করুন।
খেয়াল করুন টাস্কবারে ডানে সবার নিচে একটি হলুদ আইকন এসেছে। এরপর আপনি যদি কোনো কপিরাইট প্রটেক্টেড ডিভিডি পিসিতে প্রবেশ করান, তাহলে টাস্কবারে থাকা হলুদ আইকনটি সবুজ হয়ে যাবে। এতে আপনি সহজেই ওই ডিভিডি থেকে সহজেই ফাইল কপি করতে পারবেন।
ডিভিডি ডিক্রিপ্ট করার জন্য ‘‘DVD43’’ সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। বিনা মূল্যে ব্যবহারযোগ্য এই সফটওয়্যারটি http://dvd43.com ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর সফটওয়্যারটি পিসিতে ইনস্টল করুন। এখন পিসি রিস্টার্ট করুন।
খেয়াল করুন টাস্কবারে ডানে সবার নিচে একটি হলুদ আইকন এসেছে। এরপর আপনি যদি কোনো কপিরাইট প্রটেক্টেড ডিভিডি পিসিতে প্রবেশ করান, তাহলে টাস্কবারে থাকা হলুদ আইকনটি সবুজ হয়ে যাবে। এতে আপনি সহজেই ওই ডিভিডি থেকে সহজেই ফাইল কপি করতে পারবেন।
জিমেইলের তথ্য রেখে দিন
আজকাল
ই-মেইল ঠিকানা, ফেসবুক
ঠিকানা
বেদখল(হ্যাকড) হওয়া একটা
সাধারণ
ঘটনায়
পরিণত
হয়েছে।
অনেক
দিনের
পুরোনো
ই-মেইল ঠিকানা হারিয়ে
গেল
সমস্যাই।ওই ঠিকানায় অনেক
গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল, তথ্য ইত্যাদি থাকে।অনেক চেষ্টা
করেও
সেটি
আর
পনরুদ্ধার না
করা
গেলে
সমস্যাটা বেশ
গুরুতর
হয়ে
দাঁড়ায়।
আপনি চাইলেই আপনার জিমেইলের সব ই-মেইল ও অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণকরে (ব্যাকআপ) রাখতে পারেন আপনার কম্পিউটার বা অন্য কোনো জিমেইল ঠিকানায়। এটি করার জন্য প্রথমে http://home.zcu.cz/~honzas/gmb/gmail-backup-0.107.exe ঠিকানা থেকে ৪ মেগাবাইটের জিমেইল ব্যাকআপ সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) ইনস্টল করে নিন। এখন সফটওয়্যারটি খুলে জিমেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড, কোথায় সেইভ করতে চান, কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত তথ্য রাখতে চান লিখে ব্যাকআপ বাটনে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। জিমেইলে ব্যাকআপ ফাইল তৈরি হয়ে যাবে। আবার রিস্টোর করতে চাইলে একই পদ্ধতিতে সফটওয়্যারটি খুলে জিমেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড, কোন জায়গা থেকে রিস্টোর করতে চান (হার্ডডিস্কের যে জায়গায় ব্যাকআপ রেখেছেন), কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত রিস্টোর করতে চান, সেসব লিখে রিস্টোর বাটনে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। দেখবেন জিমেইলের সব তথ্য রিস্টোর হয়ে গেছে।
আপনি চাইলেই আপনার জিমেইলের সব ই-মেইল ও অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণকরে (ব্যাকআপ) রাখতে পারেন আপনার কম্পিউটার বা অন্য কোনো জিমেইল ঠিকানায়। এটি করার জন্য প্রথমে http://home.zcu.cz/~honzas/gmb/gmail-backup-0.107.exe ঠিকানা থেকে ৪ মেগাবাইটের জিমেইল ব্যাকআপ সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) ইনস্টল করে নিন। এখন সফটওয়্যারটি খুলে জিমেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড, কোথায় সেইভ করতে চান, কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত তথ্য রাখতে চান লিখে ব্যাকআপ বাটনে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। জিমেইলে ব্যাকআপ ফাইল তৈরি হয়ে যাবে। আবার রিস্টোর করতে চাইলে একই পদ্ধতিতে সফটওয়্যারটি খুলে জিমেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড, কোন জায়গা থেকে রিস্টোর করতে চান (হার্ডডিস্কের যে জায়গায় ব্যাকআপ রেখেছেন), কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত রিস্টোর করতে চান, সেসব লিখে রিস্টোর বাটনে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। দেখবেন জিমেইলের সব তথ্য রিস্টোর হয়ে গেছে।
হার্ডডিস্কের জায়গা খালি করুন
হার্ডডিস্কে যথেষ্ট
পরিমাণ
জায়গা
থাকা
সত্ত্বেও অনেক
সময়
দেখা
যায়,
হার্ডডিস্কের মেমোরি
পূর্ণ
হয়ে
আছে।
এ
রকম
হলে
মাই
কম্পিউটারে ঢুকে
Tools/folder option/view-এ
গিয়ে
Hide protected operating system files (recommended) থেকে টিক চিহ্ন
তুলে
দিন
এবং
show hidden files and folders অপশনটি নির্বাচিত করুন।
এখন
যে
ড্রাইভের জায়গা
পূর্ণ
হয়ে
আছে,
সেখানে
গিয়ে
দেখুন
system volume information নামের একটি
ফোল্ডার আছে।
ওই
ফোল্ডারের ভেতরের
সব
ফাইল
মুছে
ফেলুন,
ফোল্ডারটি মুছবেন
না।
এভাবে
প্রতিটি ড্রাইভে এই
নামের
ফোল্ডার পাবেন
এবং
এই
ফোল্ডারটি খালি
করবেন।
তাহলেই
হার্ডডিস্কের জায়গা
খালি
হবে।
কাজ
শেষ
হলে
Tools/ folder option/ view অপশনে গিয়ে
Hide protected operating system files (recommended)-এ টিক চিহ্ন
দিয়ে
সিস্টেম ফাইলগুলো পুনরায়
লুকিয়ে
ফেলবেন।
নিরাপদে রাখুন পেনড্রাইভের ফাইল
অনেক
সময়
বিভিন্ন কারণে
পেনড্রাইভে থাকা
ফাইল
বেশি
নিরাপদভাবে সংরক্ষণ করতে
হয়।
ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা
করতে
ফাইল
লুকিয়ে
রাখার
দরকার
পড়ে।
ইচ্ছা
করলে
আপনি
পেনড্রাইভে রাখা
সব
ফাইল
সাংকেতিক নম্বর
(পাসওয়ার্ড) দিয়ে
রাখতে
পারেন।ফলে আপনার
অজান্তে পেনড্রাইভের সংরক্ষিত ফাইল
কেউ
খুলতে
পারবে
না।
এই
কাজের
জন্য
আপনার
লাগবে
‘ফোল্ডার প্রটেক্টর’ নামের
একটি
সফটওয়্যার।
সফটওয়্যারটি http://bit.ly/toYppM ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। মাত্র ৮৯৩ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি বহনযোগ্য (পোর্টেবল), ইনস্টলকরতে হবে না। এখন সফটওয়্যারটি আপনার পেনড্রাইভে কপি করে নিয়ে যান। যেসব ফাইল পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখতে চান, সেগুলো পেনড্রাইভে কপি করুন। এরপর পেনড্রাইভ থেকে ফোল্ডার প্রটেক্টর সফটওয়্যারটি চালু করে Password লেখা বক্সে আপনি নিজের ইচ্ছামতো একটি পাসওয়ার্ড দিন।রি-এন্টার বক্সে আবার পাসওয়ার্ডটি লিখুন। সব শেষে Protect-এ ক্লিক করুন। এখন দেখুন আপনার পেনড্রাইভে থাকা সব ফাইল পাসওয়ার্ড দিয়ে সংরক্ষিত হয়েছে। শুধু আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ডটি লিখেফাইলগুলো খোলা যাবে।
ফাইলগুলো খুলতে পেনড্রাইভ থেকে ফোল্ডার প্রটেক্টর সফটওয়্যারটি চালু করুন। এরপর নির্ধারিত বক্সে আপনার পাসওয়ার্ড লিখতে হবে। যদি পাসওয়ার্ড বহাল রাখতে চান তাহলে Temporary অপশন নির্বাচন করুন, আর যদি ফাইল/ফোল্ডারগুলো পাসওয়ার্ডের আওতামুক্ত রাখতে চান, তাহলে Complete অপশন নির্বাচন করুন এবং Unprotect অপশনে ক্লিক করুন।
সফটওয়্যারটি http://bit.ly/toYppM ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। মাত্র ৮৯৩ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি বহনযোগ্য (পোর্টেবল), ইনস্টলকরতে হবে না। এখন সফটওয়্যারটি আপনার পেনড্রাইভে কপি করে নিয়ে যান। যেসব ফাইল পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখতে চান, সেগুলো পেনড্রাইভে কপি করুন। এরপর পেনড্রাইভ থেকে ফোল্ডার প্রটেক্টর সফটওয়্যারটি চালু করে Password লেখা বক্সে আপনি নিজের ইচ্ছামতো একটি পাসওয়ার্ড দিন।রি-এন্টার বক্সে আবার পাসওয়ার্ডটি লিখুন। সব শেষে Protect-এ ক্লিক করুন। এখন দেখুন আপনার পেনড্রাইভে থাকা সব ফাইল পাসওয়ার্ড দিয়ে সংরক্ষিত হয়েছে। শুধু আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ডটি লিখেফাইলগুলো খোলা যাবে।
ফাইলগুলো খুলতে পেনড্রাইভ থেকে ফোল্ডার প্রটেক্টর সফটওয়্যারটি চালু করুন। এরপর নির্ধারিত বক্সে আপনার পাসওয়ার্ড লিখতে হবে। যদি পাসওয়ার্ড বহাল রাখতে চান তাহলে Temporary অপশন নির্বাচন করুন, আর যদি ফাইল/ফোল্ডারগুলো পাসওয়ার্ডের আওতামুক্ত রাখতে চান, তাহলে Complete অপশন নির্বাচন করুন এবং Unprotect অপশনে ক্লিক করুন।
তৈরি করুন ছবির কার্টুন
ছবি
হবে
কার্টুনের মতো
অনেকেই
ছবিতে
মজার
মজার
আবহ
দিতে
চান।
ইচ্ছে
করলে
সহজেই
যেকোনো
ছবির
কার্টুন তৈরি
করতে
পারেন।
এ
জন্য
আপনার
লাগবে
’ইনটু
কার্টুন’ নামের
একটি
সফটওয়্যার। ২.২০ মেগাবাইটের এই
সফটওয়্যারটির পূর্ণাঙ্গ সংস্করণ পাবেন
http://mediafire.com/?z266vw6jg7h144g ঠিকানার ওয়েবসাইটে। ইন্টারনেট থেকে
নামানোর পর
জিপ
ফাইলটি
খুলুন।
এখন
সফটওয়্যারটি চালু
করে
ওপরে
বাঁয়ে
Open-এ
যান,
এখান
থেকে
যে
ছবিটির
কার্টুন তৈরি
করতে
চান,
সেটি
খুলুন।
খেয়াল
করুন
ওপরে
এর
নিচে
যোগ
ও
বিয়োগ
চিহ্নসহ দুটি
আইকন
আছে।
যোগ
চিহ্নে
ক্লিক
করে
ছবিটি
বড়
এবং
বিয়োগ
চিহ্নে
ক্লিক
করলে
ছবিটি
সম্পাদনার সময়
ছোট
করে
দেখা
যাবে।
এখন
ওপরে
Cartoon অপশন
থেকে
Shortcut:Cartoon-এ
ক্লিক
করুন।
এখন
একটি
Preview বক্স
আসবে,
সেখানে
OK করুন।
এরপর
আপনার
কাঙ্ক্ষিত ছবিটির
কার্টুন তৈরি
হয়ে
যাবে।
ইচ্ছে
করলে
একই
উপায়ে
আপনি
যেকোনো
ছবির
ক্যানভাস (পটভূমি),
স্কেচ
অথবা
পেনসিলে আঁকা
সংস্করণ তৈরি
করতে
পারেন।
ক্যানভাস সংস্করণ তৈরির
জন্য
Cartoon অপশন
থেকে
Shortcut:Canvas, স্কেচ
সংস্করণ তৈরির
জন্য
Cartoon অপশন
থেকে
Shortcut:Sketch, পেনসিলে আঁকা
সংস্করণ তৈরির
জন্য
Cartoon অপশন
থেকে
Shortcut:Line Drawing অপশন
নির্বাচন করুন
এবং
একই
নিয়ম
অনুসরণ
করুন।
ছবিটি
সেভ
করার
জন্য
সবার
ওপরে
বাঁয়ে
File/save অপশনে
যান।
ছবিটির
একটি
নাম
দিন,
Save in অপশনে
দেখিয়ে
দিন,
ছবিটি
কোথায়
সেভ
করে
রাখবেন। Save as অপশনে থেকে
JPG অথবা
BMP ফরম্যাট নির্বাচন করে
ছবিটি
সেভ
করুন।
সফটওয়্যারটির পরীক্ষামূলক সংস্করণ পাবেন
www.intocartoon.com ঠিকানার ওয়েবসাইটে।
বিভিন্ন ধরনের ভিডিও কনভার্টার
ভিডিও
কনভার্ট বা
রূপান্তরের বিভিন্ন সফটওয়্যার থাকলেও
সব
ধরনের
ভিডিও
ফাইল
কনভার্ট করার
মতো
ফ্রি
সফটওয়্যার খুব
কমই
আছে।
তেমনি
একটি
ওপেন
সোর্স
ভিডিও
কনভার্টার হলো
ফুল
ভিডিও
কনভার্টার ফ্রি।
ভিডিও
কনভার্টারটিতে রয়েছে
AVI, MPEG, WMV, DivX, MP4, MKV, MOV, 3GP, FLV ইত্যাদিসহ বিভিন্ন ফরমেটে
ভিডিও
কনভার্ট করার
সুবিধা। ভিডিও
ফাইল
থেকে
MP3, WMA, WAV, RAW, M4A, AAC ইত্যাদিসহ বিভিন্ন অডিও
ফরমেটে
কনভার্টের সুবিধাও রয়েছে;
রয়েছে
একই
সঙ্গে
একটি
ভিডিও
ফাইল
একাধিক
ফরমেটে
কনভার্ট করাসহ
আরও
অনেক
সুবিধা।
সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামানো করা যাবে
www.brothersoft.com/full-video-converter-free-443401.html এই ঠিকানা থেকে।
সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামানো করা যাবে
www.brothersoft.com/full-video-converter-free-443401.html এই ঠিকানা থেকে।
No comments:
Post a Comment