Powered by Blogger.

Computer Tips






পিডিএফ ফাইলে জলছাপ
অনেক সময় পিডিএফ ফাইলে স্বত্ত্বাধিকার নির্দিষ্ট করার জন্য বা অন্য কোনো প্রয়োজনে জলছাপ দিতে হয়পিডিএফ ওয়াটারমার্ক ক্রিয়েটরনামে একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি পিডিএফ ফাইলে জলছাপ দিতে পারেন সফটওয়্যারটি www.coolpdf.com/pdfwatermark.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন এখন সফটওয়্যারটি চালু করে Open অপশনে গিয়ে পিডিএফ ফাইল খুলুন এবার Text to stamp as watermark অপশনে গিয়ে জলছাপ হিসেবে যা লিখতে চান লিখুন ইচ্ছে করলে জলছাপের রং, ধরন, বর্ণ ইত্যাদি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন সবশেষে Stamp Watermark & Save PDF- গিয়ে পিডিএফ ফাইলটি সেইভ করুন এখন পিডিএফ ফাইলটি খুললেই জলছাপ দেখা যাবে

 

ফায়ারফক্সের অ্যাড্রেসবার রাঙিয়ে তুলুন

ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার (ব্রাউজার) মজিলা ফায়ারফক্সের ঠিকানা লেখার ঘরটাতে (অ্যাড্রেসবার) বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা যায় স্টাইলিশ নামের একটি বাড়তি প্রোগ্রাম দিয়েhttp://addons.mozilla.org/en-us/firefox/addon/2108 ঠিকানর ওয়েবসাইট থেকে স্টাইলিশ নামিয়ে নিতে (ডাউনলোড) হবে এরপর ফায়ারফক্স চালু করুনপছন্দের রঙ ধরন ঠিক করে http://userstyles.org/styles/8571 ঠিকানার সাইটে ঢুকতে হবে এবং load into the stylish বাটনে ক্লিক করে ডায়ালগ বক্স থেকে সেইভ করতে হবে
এই স্টাইল ফায়ারফক্স ছাড়াও থান্ডারবার্ড, ফ্লোক, মজিলা সুইট, সি মানকি এবং সংবার্ডে ব্যবহার করা যাবে ব্যবহারকারী চাইলে স্টাইল পরিবর্তন বা নতুন করে তৈরি করতে পারবেন জন্য Tools/Add-ons ক্লিক করার পর Stylish-এর Options বাটনে আবার ক্লিক করুনএখন Manage style উইন্ডোতে দেখুন ...style নামে একটি স্টাইল আছে এটি নির্বাচন করে ওপরের Edit বাটনে ক্লিক করলে এডিটর খুলবে, যেখান থেকে ব্যবহারকারী বিভিন্ন রং পরিবর্তন করতে পারবেন ছাড়া manage style উইন্ডো থেকে Write বাটনে ক্লিক করে নতুন স্টাইল তৈরি করতে পারবেন

 

কম্পিউটারের জন্য ছোট্ট একটি সফটওয়্যার

ভাইরাস অপ্রয়োজনীয় ফাইলের আধিক্যে কম্পিউটারের গতি অনেক সময়ই কমে যায় ফলে কম্পিউটারের স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটেস্পিড ইট আপনামের একটি সফটওয়্যার দিয়ে ইচ্ছে করলে আপনি কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারেন মাত্র মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি পাওয়া যাবে www.speeditupfree.com ঠিকানার ওয়েবসাইটে সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে ইনস্টল করার পর চালু করুন
এখন Speedup computer now অপশনে ক্লিক করে কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন
ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারে যেসব অপ্রয়োজনীয় ফাইল তৈরি হয়ে গতি কমিয়ে দেয়,
সেগুলো মুছতে Internet cleanup অপশনে ক্লিক করুন র্যামের কতটুকু জায়গা ব্যবহূত হয়েছে, কতটুকু খালি আছে ইত্যাদিসহ র্যামের সব তথ্য সফটওয়্যারটি খুললেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেখা যাবে
সফটওয়্যারটি দিয়ে অতি দ্রুত সহজে ডিস্ক ডিফ্রেগমেন্ট করতে পারবেন

 

কি-বোর্ড বা মাউস দিয়েই চলবে আপনার কম্পিউটার

কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক সময় যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তা হলো, কম্পিউটারের কি-বোর্ড বা মাউসের যেকোনো একটি কাজ করছে না সে ক্ষেত্রেও চিন্তার কিছু নেই
কি-বোর্ড বা মাউসের যেকোনো একটি দিয়েই কম্পিউটারে কাজ চালিয়ে নেওয়া সম্ভব
যদি কি-বোর্ডটি সচল এবং মাউসটি অচল হয়, তবে কি-বোর্ড থেকে
Left Alt+Left Shift+Num Lock
একত্রে চাপতে হবে
একটি অপশন আসবে
এতে OK করলেই কি-বোর্ডের সংখ্যার বোতামগুলো
(
নিউম্যারিক কি-প্যাড) মাউস হিসেবে কাজ করবে
, , , , , , , বোতামের মাধ্যমে মাউস পয়েন্টার নাড়িয়ে সব কাজ করা যাবে
আর যদি উল্টোটা হয়, অর্থাৎ মাউস সচল আর কি-বোর্ড অচল, সে ক্ষেত্রে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের Start থেকে All programs\Accessories\ Accessibility\on Screen Keyboard নির্বাচন করতে হবে ডেস্কটপে একটি কি-বোর্ড চলে আসবে সেটির বোতামে মাউস দিয়ে ক্লিক করে কি-বোর্ডের কাজ করা যাবে
কম্পিউটার ইন্টারনেটে তথ্য নিরাপদে রাখু

 

 ইন্টারনেটে বসে অন্য কম্পিউটারের ফাইলে কাজ করা


ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজের কম্পিউটারে বসেও একাধিক কম্পিউটারের ফাইল দেখা, সম্পাদনা, সংরক্ষণ বা আদান-প্রদানের কাজ করা যায় কাজের জন্য লাগবে সফটওয়্যার এমনই একটি সফটওয়্যার হচ্ছে ফিলহোম (FeelHome) সফটওয়্যারটি পাওয়া যাবে www.nuxinov.com ঠিকানার ওয়েবসাইটে
ফিলহোম উইন্ডোজ, লিনাক্স এবং ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহার করা যায়, ফলে অপর ব্যবহারকারীকে কোনো নির্দিষ্ট অপারেটিং সিস্টেম না ব্যবহার করলেও চলবে ওয়েবসাইট থেকে বিনা মূল্যে সফটওয়্যারটি নামিয়ে (ডাউনলোড) কম্পিউটারের কোন ফোল্ডারসমূহ শেয়ার করতে চান, সেটি নির্দিষ্ট করে দিতে হবে এরপর ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার (ব্রাউজার) বা অন্য কম্পিউটার থেকে সেই নির্দিষ্ট ফোল্ডারের ফাইলগুলো ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যাবে পাসওয়ার্ড ব্যবহার বা তথ্য আদান-প্রদানের সময় ব্যক্তিগত গোপনীয়তার দিকেও খেয়াল রাখা হয়েছে সফটওয়্যারটিতে ডেস্কটপ থেকে সার্ভারে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসএসএল এনক্রিপশন প্রটোকল ব্যবহার করা হয় এই সেবাটি ব্যবহার করার আগে বিনা মূল্যে নিবন্ধন করতে হবে

 

উইন্ডোজে বাড়তি নিরাপত্তা

কম্পিউটারে অন্য কারও অনুপ্রবেশ ঠেকাতে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে সাংকেতিক নম্বর (পাসওয়ার্ড) দেওয়া হয় উইন্ডোজে এই ব্যবহার করা পাসওয়ার্ড সহজেই চুরি (হ্যাক) করা যায় আবার বায়োসে পাসওয়ার্ড দিলে, সেটিও ভাঙা যায়উইন্ডোজ চালু হওয়ার পর লগ-ইন পর্দা আসার আগেই একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে দেওয়া যায় একে শুরুর দিকের পাওয়ার্ড বলে
এই পাসওয়ার্ড নির্ধারণ করতে Start\Run- গিয়ে (Windows+R চেপে) গিয়ে syskey লিখে এন্টার করুন, তাহলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স আসবে এখানে Encryption Enabled- টিক চিহ্ন দিয়ে Update বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে Startup Key ডায়ালগ বক্স আসবে এবার Password Startup- টিকচিহ্ন দিয়ে স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড লিখেOK করুন তাহলে পাসওয়ার্ড নির্ধারিত হবে এবং নিশ্চিতকরণ (কনফারমেশন) বার্তা আসবে
এরপর থেকে কম্পিউটার চালু করলে লগ-ইন পর্দা আসার আগেই স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড ডায়ালগ বক্স আসবে এখানে পাসওয়ার্ড না দিলে লগইন স্ক্রিন আসবে না আর বিকল্প পথে উইন্ডোজে প্রবেশ করা যাবে না
পাসওয়ার্ড মুছে ফেলতে হলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স থেকে Update বাটনে ক্লিক করে কোনো পাসওয়ার্ড না লিখে OK করুন এবার আগের পাসওয়ার্ড লিখে OK করলেই হবে

 

ভাইরাস সম্পর্কে সচেতন থাকুন

-মেইলের সংযুক্ত ফাইল খোলার আগে তাতে কোনো ভাইরাস আছে কি না, তা জানতে সেটি অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে পরীক্ষা করে নিতে হবেl
 যদি এক বা একাধিক ফাইল ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকে, তবে তা প্রথমেl অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে পরিষ্কার (ক্লিন) করার চেষ্টা করতে হবে সব ফাইল যদি পরিষ্কার হয় তবে তো ভালো কথা কিন্তু কিছু ফাইল যদি পরিষ্কার না হয়, তবে সেগুলো মুছে (ডিলিট) ফেলতে হবে ফাইলগুলো যদি আপনার খুব দরকারি হয়, সে ক্ষেত্রে সেসব না মুছে কোয়ারেনটাইন (ভাইরাসে আক্রান্ত ফাইল না মুছে সেগুলোকে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে একটি বিশেষ অবস্থায় রাখা) করে রাখতে হবে অবস্থায় ফাইলগুলো থেকে কোনোভাবেই ভাইরাস ছড়াতে পারে না
 যখন কোনো ফ্লপিডিস্ক, সিডি, অতিরিক্ত হার্ডডিস্ক, পেনড্রাইভ ইত্যাদিl ব্যবহার করা হবে, তখন ভাইরাস পরীক্ষার (স্ক্যান) স্বয়ংক্রিয় সুবিধাটি সক্রিয় রাখতে হবে
 সব সময় অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের হালনাগাদ সংস্করণটি ব্যবহার করতে হবেl এবং অ্যান্টিভাইরাস হালনাগাদ করার পর অবশ্যই পুরো কম্পিউটার এটি দিয়ে পরীক্ষা করে নিতে হবে
 একই অপারেটিং সিস্টেমে কখনোই পাশাপাশি দুটি বা এর বেশি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার রাখা উচিত হবে নাl
 ব্যবহারকারী ইচ্ছা করলে একাধিক অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে কম্পিউটারl পরীক্ষা করে নিতে পারেন কারণ অনেক সময় দেখা যায়, কোনো একটি অ্যান্টিভাইরাস কখনো কখনো কিছু ভাইরাসকে শনাক্ত করতে পারে না
 একাধিক অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে কম্পিউটার পরীক্ষা করতে চাইলেl প্রথমে যে অ্যান্টিভাইরাসটি ইনস্টল করেছেন, তা দিয়ে সম্পূর্ণ কম্পিউটারকে পরীক্ষা করে নিতে হবে এবং পরে সেটি ফেলে দিয়ে (আন-ইস্টল) আরেকটি অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করে কম্পিউটার পরীক্ষা করাতে হবে
 কম্পিউটারে ভাইরাস পরীক্ষা চালানোর জন্য প্রথমে safe মোডে কম্পিউটার চালু করতে হবে এরপর ভাইরাস পরীক্ষার কাজ শুরু করতে হবেl
 যাঁরা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তাঁরা অবশ্যই হালনাগাদ অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করবেনl
 ব্যবহারকারীর যদি অসীম (আনলিমিটেড) ডায়ালআপ বা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটl সংযোগ থাকে, তবে ব্যবহারকারী ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বখ্যাত অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার নির্মাতার ওয়েবসাইট থেকে বিনামূল্যে ভাইরাস স্ক্যান করে নেওয়া যেতে পারে



No comments:

Post a Comment

 

Blogroll

Flag Counter